প্রাতঃস্মরণীয় মহাপুরুষ হরিহর গঙ্গোপাধ্যায়
প্রাতঃস্মরণীয়া গঙ্গামণি দেবী
প্রাতঃস্মরণীয় মহাপুরুষ সাধক কবি সতীশ চন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায়
প্রাতঃস্মরণীয়া মমতা দেবী
স্বর্গীয় সুরেশ চন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায়।
স্বর্গীয় জগদীশ চন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায়।
বল্টু। (“এই নামের পিছনে একটি মজার ঘটনা আছে। দাদু ছিলেন ইঞ্জিনীয়ার, তাঁহার নিজের লোহার কারখানা ছিল। সেই কারখানায় একটি বিরাট বড় এবং মোটা লোহার বল্টু তৈরী করিয়া রাখিয়াছিলেন তিনি লোককে দেখাইবার জন্য। অতি শিশু বয়স হইতে ঠাকুরমা নিয়মিত ভাবে বাবামণির শরীরে তেল মালিশ করিয়া দিতেন। এই কাজটি তিনি করিতেন এক সাধু পুরুষের নির্দ্দেশে। ইহাতে বাবামণির স্বাস্থ্যটি হইয়া উঠিয়াছিল বেশ শক্ত পোক্ত। সেই কারণে ঐ বড় মাপের বল্টুটির সহিত তুলনা করিয়া হাসি-ঠাট্টার মধ্যে বাবামণির শিশু বয়সের নাম হইয়া গেল বল্টুবাবু।” —ব্রহ্মচারিণী শ্রী শ্রী সাধনা দেবী। সুত্রঃ- ‘পরম প্রভুর চরণ পদ্মে সঁপিনু জীবন মোর’। )
বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার চাঁদপুর শহরে।
স্বর্গীয় শ্যামসুন্দর গঙ্গোপাধ্যায়।
স্বর্গীয়া উমাতারা দেবী।
স্বর্গীয় নীলকন্ঠ গঙ্গোপাধ্যায়।
স্বর্গীয় গৌরীনাথ গঙ্গোপাধ্যায়।
স্বর্গীয় নকুলেশ্বর গঙ্গোপাধ্যায়, স্বর্গীয় নলিনী গঙ্গোপাধ্যায় ও স্বর্গীয় সুখময় গঙ্গোপাধ্যায়।
স্বর্গীয় সুরুচি চক্রবর্তী,স্বর্গীয় কল্যাণী চক্রবর্তী ও স্বর্গীয় বাণী বন্দ্যোপাধ্যায়।
বঙ্কিম চন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায়।
ভরতশীল।
বাংলাদেশের বিক্রমপুর জেলার দুয়াল্লী গ্রাম।
জুবিলী হাইস্কুলে।
কলকাতার রিপন কলেজে।
আশ্রমমাতা শ্রী শ্রী সাধনা দেবী। (“,,,,,,,,,, চট্টগ্রাম পাথরঘাটা আশ্রমে দুই বাবা (সাধুবাবা ও বাবা) একসঙ্গে বসিয়া কথা বলিতেছেন। মা বলিলেন, তাঁহাদের স্নান করিতে বলিতে। আমি যাইয়া বলিলাম, তোমরা স্নান করিতে যাও বাবা। আমার বাবা খুব রসিক ছিলেন। তিনি বলিলেন, কোন বাবাকে বলিলে মা! আমি বলিলাম, আশ্রমের বাবাকে ও তোমাকে, দুই জনকেই বলিয়াছি। বাবা বলিলেন মা, তোমার আশ্রমের বাবার একটী সুন্দর নাম হউক। আমি যেন মহাসমস্যায় পড়িলাম। হঠাৎ বলিলাম, আশ্রমের বাবার নাম “বাবামণি” হইবে। তাঁহাদের মধ্যে একটা হাসির রোল পড়িল। তারপর হইতেই আশ্রমের বাবার নাম “বাবামণি” হইল। এই নামকরণে সকলেই খুশী।”_ ব্রহ্মচারিণী শ্রী শ্রী সাধনা দেবী সুত্রঃ- ‘পরম প্রভুর চরণ-পদ্মে সঁপিনু জীবন মোর’)
স্বর্গীয় নগেশ ব্রহ্মচারী।
স্বর্গীয়া কাদম্বিনী দেবী।
৮ বৎসর বয়সে এবং ১২ বৎসরের জন্য ব্রহ্মচর্য্য ব্রত গ্রহণ ও গৈরিক ধারণ।
চট্টগ্রামের পাথরঘাটা আশ্রম।
কর্ণফুলী।
বারাণসীর অন্নপূর্ণা স্ত্রীশিক্ষালয়।
স্বয়ং শ্রী শ্রী বাবামণির।
শ্রী শ্রী ভাইদা।
মহাত্মা গান্ধী।
ব্রহ্মচারিণী শ্রী শ্রী সাধনা দেবী।
ভোলানন্দ গিরি মহারাজ।
শ্রী শ্রী বাবামণির পিতামহ শ্রী হরিহর গঙ্গোপাধ্যায়।
শ্রী রাজমোহন চক্রবর্তী।
শ্রী শ্রী বাবামণির মাতৃদেবী মমতাময়ী মমতা দেবী।
শ্রী শ্রী বাবামণির পিতৃদেব সাধক কবি শ্রী সতীশ চন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায়।
শ্রীহট্ট-সাহিত্য-পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক শ্রী হেমেন্দ্র নাথ দাস।
‘ওঙ্কারের জয়যাত্রা’ ছায়াছবিতে।
‘কর্ম্মের পথে’।
‘মমতা রাগিণী’।
মন্দির, মূর্চ্ছনা, মঙ্গলমূরলী, মধুমল্লার, মন্দারমালা।
‘আয়ুর্ব্বেদীয় চিকিৎসা’ ও ‘সর্পাঘাতের চিকিৎসা’।
‘সরল ব্রহ্মচর্য্য’।
‘জীবনের প্রথম প্রভাত’।
‘সংযম সাধনা’।
‘বনপাহাড়ের চিঠি’ (১ম ও ২য় খণ্ড)।
‘ধৃতং প্রেম্না’ (৩৮ টি খণ্ড)।
৬টি খণ্ডে বিভক্ত।
‘বিবাহিতের ব্রহ্মচর্য্য’ , ‘বিবাহিতের জীবন-সাধনা’ও ‘সধবার সংযম’।
‘দিনলিপি’।
স্বয়ং শ্রীশ্রী বাবামণি।